শ্রীমঙ্গলে `দুধ রাজা'র দাম ৬ লাখ টাকা!
২০ মন ওজনের একটি গরুর দেখা মিলেছে শ্রীমঙ্গলের একটি খামারে। যার নাম দুধ রাজা। প্রতিদিন এই গরুটি দেখতে উপজেলার কালাপুর ইউনিয়নের সিরাজনগর গ্রামে ভীড় করছে উৎসুক জনতা।
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে এই খামারি হলিষ্টীন ফ্রিজিয়ান বিদেশী জাতের ১০০পারসেন্ট দেশী শংকর জাতী একটি গরু প্রায় আড়াই বছর ধরে লালনপালন করে বর্তমানে গরুটির ওজন ২০ মন।
এই পবিত্র ঈদে যদি উপযুক্ত দাম পান তাহলে এটি বিক্রি করতে পারেন। দুধ রাজার দাম জানতে চাইলে খামারি রাজু মিয়া বলেন, ‘আমি তো ৬ লক্ষ টাকা দাম চাইছি।’
তিনি বলেন, ‘আমি ২ বছর ৬ মাস ধরে এই গরুটি লালন পালন করছি। সাধারণত একটি গরুর পিছনে হালাল খাদ্য, প্রাকৃতিক ঘাস ও লেবারসহ প্রতি মাসে ১০/১৫ হাজার টাকা খরচ হয়। এই গরুটির মা’ ৪০ লিটার দুধ দিতো। বলতে গেলে সবটুকুন দুধ তাকে খাইয়েছি। এমনকি এখনো দুধ দিলে দুধ খায়। তাই শখ করে তার নাম দিয়েছি দুধ রাজা।
তিনি আরো বলেন, গরুটিকে আমরা প্রাকৃতিক খাবার খাওয়াই। মোটাতাজা করতে কোনো প্রকার ইনজেকশন কিংবা ক্ষতিকর কোনো পদ্ধতি ব্যবহার করি না। আমার খামারে দেশী শংকর জাতীর একটিই ষাঁড় গরু দুধরাজ।
খামারি আব্দুল মতিন রাজু উপজেলার কালাপুর এলাকার সিরাজনগর গ্রামের মৃত মো. শফিফুর রহমানের ছেলে।
বুধবার বিকেলে তার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, লোক থাকা সত্ত্বেও তিনি নিজে গবাদিপশুর খামারে পরিচর্যা করছেন। তিনি বলেন, প্রকৃত ক্রেতা পেলে তিনি দুধরাজকে কোরবানীর ঈদে বিক্রি করবেন।
সৌজন্যেঃ সিলেট ভিউ ২৪
আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে এই খামারি হলিষ্টীন ফ্রিজিয়ান বিদেশী জাতের ১০০পারসেন্ট দেশী শংকর জাতী একটি গরু প্রায় আড়াই বছর ধরে লালনপালন করে বর্তমানে গরুটির ওজন ২০ মন।
এই পবিত্র ঈদে যদি উপযুক্ত দাম পান তাহলে এটি বিক্রি করতে পারেন। দুধ রাজার দাম জানতে চাইলে খামারি রাজু মিয়া বলেন, ‘আমি তো ৬ লক্ষ টাকা দাম চাইছি।’
তিনি বলেন, ‘আমি ২ বছর ৬ মাস ধরে এই গরুটি লালন পালন করছি। সাধারণত একটি গরুর পিছনে হালাল খাদ্য, প্রাকৃতিক ঘাস ও লেবারসহ প্রতি মাসে ১০/১৫ হাজার টাকা খরচ হয়। এই গরুটির মা’ ৪০ লিটার দুধ দিতো। বলতে গেলে সবটুকুন দুধ তাকে খাইয়েছি। এমনকি এখনো দুধ দিলে দুধ খায়। তাই শখ করে তার নাম দিয়েছি দুধ রাজা।
তিনি আরো বলেন, গরুটিকে আমরা প্রাকৃতিক খাবার খাওয়াই। মোটাতাজা করতে কোনো প্রকার ইনজেকশন কিংবা ক্ষতিকর কোনো পদ্ধতি ব্যবহার করি না। আমার খামারে দেশী শংকর জাতীর একটিই ষাঁড় গরু দুধরাজ।
খামারি আব্দুল মতিন রাজু উপজেলার কালাপুর এলাকার সিরাজনগর গ্রামের মৃত মো. শফিফুর রহমানের ছেলে।
বুধবার বিকেলে তার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, লোক থাকা সত্ত্বেও তিনি নিজে গবাদিপশুর খামারে পরিচর্যা করছেন। তিনি বলেন, প্রকৃত ক্রেতা পেলে তিনি দুধরাজকে কোরবানীর ঈদে বিক্রি করবেন।
সৌজন্যেঃ সিলেট ভিউ ২৪
Comments
Post a Comment